আয়ত নাম্বার | বায়ান ফাউন্ডেশন | মুজিবুর রহমান | তাইসীরুল কুরআন | আরবি |
---|---|---|---|---|
1 | পড় তোমার রবের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন। | তুমি পাঠ কর তোমার রবের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন। | পাঠ কর তোমার প্রতিপালকের নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন, | اِقْرَاْ بِاسْمِ رَبِّكَ الَّذِیْ خَلَقَۚ﴿١ ﴾ |
2 | তিনি সৃষ্টি করেছেন মানুষকে 'আলাক' থেকে। | সৃষ্টি করেছেন মানুষকে রক্তপিন্ড হতে। | সৃষ্টি করেছেন মানুষকে জমাট-বাঁধা রক্তপিন্ড হতে। | خَلَقَ الْاِنْسَانَ مِنْ عَلَقٍۚ﴿٢ ﴾ |
3 | পড়, আর তোমার রব মহামহিম। | পাঠ করঃ আর তোমার রাব্ব মহা মহিমান্বিত, | পাঠ কর, আর তোমার রব বড়ই অনুগ্রহশীল। | اِقْرَاْ وَ رَبُّكَ الْاَكْرَمُۙ﴿٣ ﴾ |
4 | যিনি কলমের সাহায্যে শিক্ষা দিয়েছেন। | যিনি কলমের সাহায্যে শিক্ষা দিয়েছেন। | যিনি শিক্ষা দিয়েছেন কলম দিয়ে, | الَّذِیْ عَلَّمَ بِالْقَلَمِۙ﴿٤ ﴾ |
5 | তিনি মানুষকে তা শিক্ষা দিয়েছেন, যা সে জানত না। | তিনি শিক্ষা দিয়েছেন মানুষকে যা সে জানতনা। | শিক্ষা দিয়েছেন মানুষকে যা সে জানত না, | عَلَّمَ الْاِنْسَانَ مَا لَمْ یَعْلَمْؕ﴿٥ ﴾ |
6 | কখনো নয়, নিশ্চয় মানুষ সীমালঙ্ঘন করে থাকে। | বস্তুতঃ মানুষতো সীমালংঘন করেই থাকে, | না (এমন আচরণ করা) মোটেই ঠিক নয়, মানুষ অবশ্যই সীমালঙ্ঘন করে, | كَلَّاۤ اِنَّ الْاِنْسَانَ لَیَطْغٰۤیۙ﴿٦ ﴾ |
7 | কেননা সে নিজকে মনে করে স্বয়ংসম্পূর্ণ। | কারণ সে নিজেকে অভাবমুক্ত বা অমুখাপেক্ষী মনে করে। | কারণ, সে নিজেকে অভাবমুক্ত মনে করে, | اَنْ رَّاٰهُ اسْتَغْنٰیؕ﴿٧ ﴾ |
8 | নিশ্চয় তোমার রবের দিকেই প্রত্যাবর্তন। | তোমার রবের নিকট প্রত্যাবর্তন সুনিশ্চিত। | নিঃসন্দেহে (সকলকে) ফিরে যেতে হবে তোমার প্রতিপালকের দিকে। | اِنَّ اِلٰی رَبِّكَ الرُّجْعٰیؕ﴿٨ ﴾ |
9 | তুমি কি তাকে দেখেছ যে নিষেধ করে। | তুমি কি তাকে দেখেছো যে বাধা দেয় – | তুমি কি তাকে (অর্থাৎ আবূ জাহলকে) দেখেছ যে নিষেধ করে, | اَرَءَیْتَ الَّذِیْ یَنْهٰیۙ﴿٩ ﴾ |
10 | এক বান্দাকে, যখন সে সালাত আদায় করে? | এক বান্দাকে যখন সে সালাত আদায় করে? | এক বান্দাহকে [অর্থাৎ রসূলুল্লাহ (সা.)-কে] যখন সে নামায আদায় করতে থাকে? | عَبْدًا اِذَا صَلّٰیؕ﴿١٠ ﴾ |
11 | তুমি কি দেখেছ, যদি সে হিদায়াতের উপর থাকে, | তুমি লক্ষ্য করেছ কি যদি সে সৎ পথে থাকে? | তুমি কি ভেবে দেখেছ (যাকে নিষেধ করা হচ্ছে) সে যদি সৎ পথে থাকে, | اَرَءَیْتَ اِنْ كَانَ عَلَی الْهُدٰۤیۙ﴿١١ ﴾ |
12 | অথবা তাকওয়ার নির্দেশ দেয়? | অথবা তাকওয়ার নির্দেশ দেয়? | আর তাকওয়া অবলম্বনের নির্দেশ দেয় (তাহলে তার এ কাজগুলো কেমন মনে কর?) | اَوْ اَمَرَ بِالتَّقْوٰیؕ﴿١٢ ﴾ |
13 | যদি সে মিথ্যারোপ করে এবং মুখ ফিরিয়ে নেয়? | তুমি লক্ষ্য করেছ কি যদি সে মিথ্যা আরোপ করে ও মুখ ফিরিয়ে নেয়? | তোমার কী ধারণা যদি সে (অর্থাৎ নিষেধকারী ব্যক্তি) সত্যকে অস্বীকার করে আর মুখ ফিরিয়ে নেয় (তাহলে তার এ কাজ কেমন মনে কর?) | اَرَءَیْتَ اِنْ كَذَّبَ وَ تَوَلّٰیؕ﴿١٣ ﴾ |
14 | সে কি জানেনা যে, নিঃসন্দেহে আল্লাহ দেখেন? | তাহলে সে কি অবগত নয় যে, আল্লাহ দেখছেন? | সে কি জানে না যে, আল্লাহ দেখেন? | اَلَمْ یَعْلَمْ بِاَنَّ اللّٰهَ یَرٰیؕ﴿١٤ ﴾ |
15 | কখনো নয়, যদি সে বিরত না হয়, তবে আমি তাকে কপালের সম্মুখভাগের চুল ধরে টেনে- হিঁচড়ে নিয়ে যাব। | সাবধান! সে যদি নিবৃত্ত না হয় তাহলে আমি তাকে অবশ্যই হেচড়িয়ে নিয়ে যাব মাথার সম্মুখ ভাগের কেশগুচ্ছ ধরে – | না, (সে যা করতে চায়) তা কক্ষনো করতে পারবে না, সে যদি বিরত না হয় তাহলে আমি অবশ্যই তার মাথার সামনের চুলগুচ্ছ ধরে হেঁচড়ে নিয়ে যাব- | كَلَّا لَىِٕنْ لَّمْ یَنْتَهِ ۙ۬ لَنَسْفَعًۢا بِالنَّاصِیَةِۙ﴿١٥ ﴾ |
16 | মিথ্যাবাদী, পাপিষ্ঠ কপাল। | মিথ্যাবাদী, পাপিষ্ঠের কেশগুচ্ছ। | মিথ্যাচারী পাপাচারী চুলগুচ্ছ | نَاصِیَةٍ كَاذِبَةٍ خَاطِئَةٍۚ﴿١٦ ﴾ |
17 | অতএব, সে তার সভাসদদের আহবান করুক। | অতএব সে তার পার্শ্বচরদের আহবান করুক। | কাজেই সে তার সভাষদদের ডাকুক। | فَلْیَدْعُ نَادِیَهٗۙ﴿١٧ ﴾ |
18 | অচিরেই আমি ডেকে নেব জাহান্নামের প্রহরীদেরকে। | আমিও আহবান করব জাহান্নামের প্রহরীদেরকে। | আমিও ‘আযাবের ফেরেশতাদেরকে ডাকব, | سَنَدْعُ الزَّبَانِیَةَۙ﴿١٨ ﴾ |
19 | কখনো নয়, তুমি তার আনুগত্য করবে না। আর সিজদা কর এবং নৈকট্য লাভ কর।[সাজদাহ] | সাবধান! তুমি তার অনুসরণ করনা। সাজদাহ কর ও আমার নিকটবর্তী হও। [সাজদাহ] | না, তুমি কক্ষনো তার অনুসরণ করো না, তুমি সাজদাহ কর আর (আল্লাহর) নৈকট্য লাভ কর।[সাজদাহ] | كَلَّا ؕ لَا تُطِعْهُ وَ اسْجُدْ وَ اقْتَرِبْ۠۩﴿١٩ ﴾ |