
হিজাব পরতে উৎসাহিত করছে স্কটল্যান্ডের পুলিশ!
ফ্রান্সের উল্টোপথে হাঁটছে স্কটল্যান্ডের পুলিশের। ফ্রান্সে যেখানে প্রকাশ্যে মুসলিম মহিলাদের হিজাব পরা নিষিদ্ধ, সেখানে স্কটল্যান্ডের পুলিশ তাদের মুসলিম মহিলা সদস্যদের বেশি করে হিজাব পরতে উৎসাহিত করছে। বাহিনীতে বেশি করে মহিলা মুসলিম সদস্যকে টানার উদ্দেশেই এই সিদ্ধান্ত। সম্প্রতি স্কটল্যান্ডের পুলিশের এই রকম হঠাৎ সিদ্বান্ত সবাইকে অবাক করে। তবে সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হচ্ছে এর আগে হিজাব পরতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হত। বাহিনীতে মুসলিম নারীদের প্রবেশের জন্য এই রকম যুগান্তকারী সিদ্বান্তেকে স্কটল্যান্ডের মুসলিম সমাজ সাধুবাদ জানিয়েছে।
সুত্রঃ নয়া দিগন্ত
কুরবানীর প্রারম্ভিক ইতিহাস
কুরবানীর ইতিহাস খুবই প্রাচীন। সেই আদি পিতা আদম (আলাইহিস সালাম)-এর যুগ থেকেই কুরবানীর বিধান চলে আসছে। আদম (আলাইহিস সালাম)-এর দুই ছেলে হাবীল ও কাবীলের কুরবানী পেশ করার কথা আমরা মহাগ্রন্থ আল-কুরআন থেকে জানতে পারি। মহান আল্লাহ বলেন,
{وَاتْلُ عَلَيْهِمْ نَبَأَ ابْنَيْ آدَمَ بِالْحَقِّ إِذْ قَرَّبَا قُرْبَاناً فَتُقُبِّلَ مِنْ أَحَدِهِمَا وَلَمْ يُتَقَبَّلْ مِنْ الآخَرِ قَالَ لأَقْتُلَنَّكَ قَالَ إِنَّمَا يَتَقَبَّلُ اللهُ مِنْ الْمُتَّقِينَ}
অর্থাৎ, আদমের দুই পুত্রের (হাবিল ও কাবিলের) বৃত্তান্ত তুমি তাদেরকে যথাযথভাবে শুনিয়ে দাও, যখন তারা উভয়ে কুরবানী করেছিল, তখন একজনের কুরবানী কবুল হল এবং অন্য জনের কুরবানী কবুল হল না। তাদের একজন বলল, আমি তোমাকে অবশ্যই হত্যা করব। অপরজন বলল, আল্লাহ তো সংযমীদের কুরবানীই কবুল করে থাকেন।[(সূরা মাইদাহ ২৭ আয়াত)]
কুরবানি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে নিচের ব্লগ থেকে ঘুরে আস্তে পারেন
http://islamicbd99.blogspot.com/2016/09/blog-post_90.html…